ব্রাজিলের সাও
পাওলো থেকে প্রায় ৯০
কিলোমিটার
দূরে রয়েছে একটি দ্বীপ,
যেখানে বাস করে বিশ্বের
সবচেয়ে বিষধর সাপরা। আর এ
দ্বীপটিতে সাপের সংখ্যা এত
বেশি যে,
সেখানে পা দেওয়া মানেই
বিষধর সাপদের মুখোমুখি হওয়া।
পাওলো থেকে প্রায় ৯০
কিলোমিটার
দূরে রয়েছে একটি দ্বীপ,
যেখানে বাস করে বিশ্বের
সবচেয়ে বিষধর সাপরা। আর এ
দ্বীপটিতে সাপের সংখ্যা এত
বেশি যে,
সেখানে পা দেওয়া মানেই
বিষধর সাপদের মুখোমুখি হওয়া।
এক
প্রতিবেদনেবিষয়টিজানিয়েছেবিজনেস
ইনসাইডার।
এ ভয়াল দ্বীপটিতে অন্যান্য
সাপের সঙ্গে রয়েছে দুই হাজার
গোল্ডেন লাঞ্চহেড ভাইপার
সাপ। এগুলো বিশ্বের
সবচেয়ে বিষাক্ত সাপের অন্যতম।
এমনকি এ সাপ দংশনের পর ওষুধেও
কোনো কাজ হয় না। প্রায়ই মাত্র
এক ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুর
কোলে ঢলে পড়ে মানুষ।
স্থানীয় জেলেরা জানান, এ
দ্বীপে যারা বিভিন্ন
কারণে পদার্পণ করেছে, তাদের
কেউই ফিরে আসেনি।
অনেকে বিশ্বাস করে, এ
দ্বীপে জলদস্যুরা তাদের সম্পদ
গচ্ছিত রেখেছে। আর তাদের
সে সম্পদের পাহারায়
নিয়োজিত রয়েছে এ সাপগুলো।
তবে সত্য-মিথ্যা যাই হোক
না কেন, এ দ্বীপটি ১৯২০ সালের
পর থেকে জনসাধারণের জন্য
নিষিদ্ধ
ঘোষণা করেছে ব্রাজিলের
নৌবাহিনী।
এখনও অবশ্য বছরে একবার করে এ
দ্বীপটিতে পদার্পণের প্রয়োজন
হয়। এর কারণ,
দ্বীপটিতেরয়েছেএকটিবাতিঘর।
এ বাতিঘরের
আলো জাহাজগুলোকে পথ
দেখানোর জন্য প্রয়োজন হয়। ১৯২০
সাল পর্যন্ত
দ্বীপটিতে বাতিঘরের
রক্ষণাবেক্ষণের জন্য
একটি পরিবার ছিল।
তবে সে পরিবারের সবাই
পরবর্তীতে সাপের
দংশনে মারা যায়।
পরে অবশ্য
বাতিঘরটি নিজে নিজেই চলার
ব্যবস্থা করা হয়।
তবে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য
বছরে একবার
করে সেখানে যেতে হয়।
তবে সে জন্য নৌবাহিনীর
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের
সহায়তা নিতে হয়।
দ্বীপটিবিষয়েএকটিডকুমেন্টারিতৈরিকরাহয়েছে।
বাতিঘরের রক্ষণাবেক্ষণের সময়
দ্বীপটিতে যাওয়ার চিত্র
এতে সংযুক্ত হয়েছে।
No comments:
Post a Comment